1. admin@dainikamarbiswanath.com : admin :
শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩, ০৭:২৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জগদিশপুর সমাজ কল্যাণ সংস্থার নতুন কমিটি গঠন বিশ্বনাথে বৈকালিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন বিশ্বনাথে নিউলাইফ ‘মা ও শিশু’ ক্লিনিকের শুভ উদ্বোধন জগদিশপুর সমাজ কল্যাণ সংস্থার ইফতার মাহফিল সম্পূর্ণ ২৬ মার্চ বিশ্বনাথ উপজেলা প্রেসক্লাবের পুস্পস্তবক অর্পন ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বিশ্বনাথে বিএনপি’র পুস্পস্তবক অর্পন স্বপ্নসিঁড়ি কর্তৃক মাহে রামাদ্বান উপলক্ষে স্বল্প আয়ের পরিবারের মধ্যে ইফতার সামগ্রী বিতরণ সম্পন্ন। লন্ডনে দেওকলস দ্ধীপাক্ষিক স্কুল এন্ড কলেজের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত জগদিশপুর সমাজ কল্যাণ সংস্থা’র পক্ষ থেকে প্রবাসীদের সংবর্ধনা মরহুম হাজী আব্দুল মতিন মিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

বিশ্বনাথে মুসলিম সুইটমিটে ১৫০ টাকা জিলাপি ২৬০ টাকা

দৈনিক আমার বিশ্বনাথ ডেস্ক
  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২২
  • ২২১ বার পঠিত

প্রতিটি পণ্যে বাজার দর থেকে অতিরিক্ত দামে বিক্রি করে সিলেটের বিশ্বনাথে ভোক্তা জনসাধরণের প্রতিনিয়ত গলা কাটছে মুসলিম সুইটমিট নামের একটি মিষ্টির দোকান। পৌরশহরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল থাকায় ভোক্তারাও বেশি থাকে ওই দোকানে। আর এই সুযোগে ইচ্ছেমত দাম বসিয়ে বিক্রি করছে মুসলিম সুইটমিট।

পৌরশহরে রাজমহল, বনফুল, রিফাত, পিউরিয়া, মধুবনসহ নামকরা ব্যান্ডের শপগুলোতে যে জিলাপীর কেজি ১৫০ টাকা, সেই জিলাপীর কেজি মুসলিমে ২০০ টাকা। আর শাহী/রেশমী জিলাপী নামে ছোট ছোট আকারের জিলাপী বাকি সব প্রতিষ্ঠানে কেজি ২০০ টাকা হলেও মুসলিমে প্রতি কেজি ২৬০ টাকা। পাশাপাশি মিষ্টি, নিমকিতেও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের তুলনায় ২০-৫০ টাকা বাড়তি। এছাড়া ইফতারির পণ্য, শিশুখাদ্যসহ সবকটি পণ্যে বাড়তি দাম। এ যেন নিজের ইচ্ছেমত দাম বসানো।

স্কুল শিক্ষক কাজল দে ক্ষুব্দ হয়ে অভিযোগ করে বলেন, তাদের জিলাপীতে কি এমন আছে যে ২৬০ টাকা কেজি। পৌর শহরের প্রাণ কেন্দ্রে থাকায় সবাই এখানে কিনতে আসে। আর এখানে প্রতিটি পণ্যের দাম বেশি। দেখার কেউ নেই। তিনি বলেন, ধন্যাঢ্য ব্যক্তিরা মুসলিমে পণ্য কিনে, তারা পণ্যের দাম দর জিজ্ঞেস করেন না। তাই এই সুযোগে তারা গলা কাটছে আমাদের মত সাধারণ ভোক্তাদের। আর পণ্য কিনলে সাদা কাগজ ছাড়া কোন রশিদ দেয় না। তাই ভোক্তা অধিকার আইনে অভিযোগও করা যায় না।

মুসলিমের এই অতিরিক্ত দাম নিয়ে ভোক্তাজনসাধারণ অনেক বার অভিযোগ করেছেন। এমনকি গত বছর উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায়ও এ অভিযোগ উঠে। কিন্তু প্রশাসনিকভাবে কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। এতে করে ভোক্তাদের মধ্যে ক্ষোভ আর হতাশা বিরাজ করছে।

পণ্যের অতিরিক্ত দাম নেয়া বিষয়ে কথা হলে মুসলিম সুইটমিটের স্বত্ত্বাধিকারী বাবুল মিয়া বলেন, অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের তুলনায় আমাদের পণ্যগুলোর গুণগত মান ভাল, তাই দামও বেশি। এছাড়া সব মালামালের দামও বাড়তি।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌর প্রশাসক নুসরাত জাহান বলেন, বাজার দরের তুলনায় অতিরিক্ত দাম নেয়া কোনভাবেই কাম্য নয়। বিষয়টা দেখতেছি। কপি বিশ্বনাথের ডাক

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা